বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন, যশোর সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও বিএফইউজের যুগ্ম মহাসচিব সাকিরুল কবীর রিটন,সাবেক সাধারন সম্পাদক মিলন রহমান ও বর্তমান নির্বাহী সদস্য রিপন হোসেনের নামে জিডি করা হয়েছে। এ ব্যাপারে যশোরের পুলিশ সুপার আশরাফ হোসেনের সাথে নেতৃবৃন্দের কথা হয়েছে। তিনি ৮টি থানায় জিডি করার কথা স্বীকার করেছেন।
নেতৃবৃন্দ সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে বাড়াবাড়ি না করার জন্য পুলিশের প্রতি আহ্বান জানান। একই সাথে সাংবাদিকদের হয়রানি করা হলে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে নেতৃবৃন্দ বিবৃতিতে জানান।
একই বিবৃতি দিয়েছেন বিএফইউজে-বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সহসভাপতি মনোতোষ বসু, যুগ্ম মহাসচিব সাকিরুল কবীর রিটন, সদস্য নুর ইমাম বাবুল ও গোপীনাথ দাস।
এদিকে এ বিষয়ে জানতে চাইলে কোতোয়ালী থানার ওসি মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান বলেন, “কোথায় জিডি হয়েছে? যাদের নাম বলছেন তাদের কাছে পুলিশ কি কিছু জিজ্ঞেস করেছে? হাওয়ার খবর নিয়ে কথা বললে তো আমরা কিছু বলতে পারবো না।”
এ বিষয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সেখ সালাউদ্দীন শিকদার কিছু জানেন না বলে জানান। এছাড়া পুলিশ সুপার মুহাম্মদ আশরাফ হোসেনকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।